1. admin@prohorbarta.com : admin :
  2. musnsinews1981@gmail.com : Ibrahim Munshi : Ibrahim Munshi
  3. mahmudsohel437@gmail.com : Sohel Mahamud : Sohel Mahamud
মঙ্গলবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৪:০১ পূর্বাহ্ন
বিজ্ঞপ্ত
দেশের বিভিন্ন জেলা, উপজেলা এবং বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে। 01733124826
সর্বশেষ সংবাদ
বরিশাল ডিসি কোর্টে সাংবাদিক ও তার স্ত্রীর উপর হামলা পুনরায় প্রধান শিক্ষক হিসেবে বরিশাল জিলা স্কুলে নুরুল ইসলাম স্যারের যোগদানে আনন্দিত ও উচ্ছ্বাসিত হয়েছেন ছাত্র-শিক্ষক অভিভাবক এবং কর্মচারীরা চাঁদাবাজ ও ভূমি দখলকারীদের বিচার খাম্বায় বেঁধে করা হবে: সাবেক এমপি মেজবাহ উদ্দিন ফরহাদ মেহেন্দিগঞ্জে দুর্ধর্ষ ডাকাত নাঈম দেওয়ান আগ্নেয়াস্ত্রসহ গ্রেফতার কাজীরহাটে ইয়াবা সহ পুলিশের হাতে গ্রেফতার ৩ হিজলায় গরুর ঘাস কাটতে গিয়ে বৃদ্ধের মৃত্যু গৌরনদীতে শিক্ষার্থীদের সাংস্কৃতিক প্রতিযোগীতা ও পুরস্কার বিতরণ মেহেন্দিগঞ্জের যাদুয়ায় বসতঘরে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ হিজলায় মাদক সহ পুলিশের হাতে আটক-2 হিজলা মৎসখাতে টেকসই উন্নয়নে তরুনদের ভাবনা নিয়ে শীর্ষক কর্মশালা অনুষ্ঠিত 

করোনায় পাঁচ গুণ বেশি ভ্যাট ফাঁকি

  • প্রকাশিত মঙ্গলবার, ১০ আগস্ট, ২০২১
  • ২১৩ ০ বার সংবাদি দেখেছে

নিজস্ব প্রতিবেদক:করোনা মহামারির সময় ছাড় ছাড়াই গত অর্থবছরে (অর্থবছর ২০২০-২১)পাঁচ গুণ বেশি ভ্যাট ফাঁকির বিষয়টি বের করেছে বাংলাদেশের কর গোয়েন্দা সংস্থা (এনবিআর)।

রোববার (৮ আগষ্ট) এনবিআরের ভ্যাট নিরীক্ষা, তদন্ত ও গোয়েন্দা শাখা একটি সরকারি প্রতিবেদন প্রকাশ করে।

 

 

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভ্যাট গোয়েন্দারা অর্থবছর ২০২০-২১ সালে ২৩৩টি তদন্তের মাধ্যমে অবৈতনিক মূল্য সংযোজন করের ১৬.৭৬ বিলিয়ন টাকা শনাক্ত করেছেন। তল্লাশি অভিযানের মাধ্যমে সরকার ভ্যাট প্রধানের কাছ থেকে ১.৪৩ বিলিয়ন টাকা জরিমানাসহ আদায় করেছে।

 

 

 

অব্যাহত ভ্যাট আদায় গত বছরের তুলনায় ২.৫ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০১৯-২০ অর্থবছরে, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)৩.১৯ বিলিয়ন টাকার ভ্যাট ফাঁকি বের করেছে এবং ৫৭০ মিলিয়ন টাকার দণ্ডমূলক ভ্যাট সংগ্রহ করেছে।

 

 

 

মূসক নিরীক্ষা, তদন্ত ও গোয়েন্দা শাখার এক বছরের শেষ মূল্যায়নে তাদের গ্রাহকদের কাছ থেকে ব্যবসায়ীদের দ্বারা ভ্যাট আদায় এবং রাষ্ট্রীয় কোষাগারে অর্থ প্রদানের ক্ষেত্রে খেলাপি হওয়ার ঘটনা প্রকাশ পায়।

 

 

 

উইংয়ের মহাপরিচালক ডা. মইনুল খান বলেন, তাদের তদন্তে বেড়িয়ে এসেছে যে বেশির ভাগ ভ্যাট ফাঁকি ইচ্ছাকৃতভাবে হচ্ছে।

 

 

 

তিনি বলেন, “ব্যবসায়ীরা মূসককে মূলত তাদের মুনাফা হিসাবে বিবেচনা করে। বেশির ভাগ ভ্যাট ফাঁকির ঘটনা মাঝারি আকারের ব্যবসায় পাওয়া গেছে।

 

 

 

জানা যায়, বড় কর্পোরেট হাউসের ভ্যাট ফাঁকির প্রবণতা উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পেয়েছে। তবে কোভিড মহামারির কারণে ভ্যাট গোয়েন্দা দলকে তাদের পরিকল্পিত অনেক অভিযান বাদ দিতে হচ্ছে।

 

 

 

তিনি আরো বলেন, ভ্যাট ফাঁকি বের করার পর, গোয়েন্দা দল তাদের পক্ষে যুক্তিসঙ্গত কারণ দেখানোর জন্য ব্যবসায়ীদের পর্যাপ্ত সময় দিয়েছেন। এবং ব্যবসায়ীরা অভিযোগ স্বীকার করার পরেই ফাঁকি দেয়া ভ্যাটের পরিমাণ চূড়ান্ত করা হয়েছে।

 

 

 

তিনি মনে করেন, “বিপুল পরিমাণ ভ্যাট ফাঁকি শনাক্ত করা প্রমাণ করে যে ভ্যাট কর্মকর্তাদের মধ্যে আন্ডারহ্যান্ড লেনদেন বা যোগসূত্র উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পেয়েছে।”

 

 

 

গোয়েন্দা দল ১৪১টি প্রতিষ্ঠানের নিরীক্ষা করে এবং ১৪.০৪ বিলিয়ন টাকার অবমূল্যায়ন খুঁজে পায়।

 

 

 

অর্থবছর ২১ -এ, দলটি রাজধানীর অভ্যন্তরে এবং বাইরে বিভিন্ন খুচরা বাজারে জরিপ পরিচালনা করে। অভিযানের সময় ২৫টি বাজারের মোট ১৫,৪৮২টি দোকান যাচাই -বাছাই করা হয়েছে।

 

 

 

তদন্তে বেড়িয়ে আসে, মোট জরিপকৃত দোকানের মধ্যে মাত্র ১১৩টি দোকান ৫০০০ টাকার ওপরে ভ্যাট দেয়। ভোক্তাদের কাছ থেকে আদায়কৃত পরোক্ষকর সরকারি কোষাগারে জমা না করে ব্যবসায়ীরা ভ্যাট ফাঁকি দিচ্ছিল।

 

 

 

ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বারস অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এফবিসিসিআই)-এর সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন দুঃখ প্রকাশ করে বলেন, এনবিআর কর জাল সম্প্রসারণের পরিবর্তে বিদ্যমান করদাতাদের ওপর করের বোঝা চাপিয়ে দিচ্ছে।

 

 

 

তিনি আরও বলেন, “গত জুনে বাজেটের পরেই একটি প্রস্তাব জমা দিয়েছিলাম এনবিআর এবং এফবিসিসিআই -এর যৌথ টাস্কফোর্সকে পুনরায় সক্রিয় করার জন্য কিন্তু এখনো এনবিআর থেকে কোনো প্রতিক্রিয়া পাইনি। পাশাপাশি শীর্ষ বাণিজ্য সংস্থার প্রধান ব্যবসায়ীকে ভ্যাট দিতে উৎসাহিত করার জন্য ভ্যাট-সংগ্রহ ব্যবস্থা সহজ করারও পরামর্শ দিয়েছেন তিনি।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

‍এই ক্যাটাগরির ‍আরো সংবাদ