এইতো সেইদিন
অনুমান না,রিপোর্টে আসছে একটা প্রাণ আছে ভিতরে!
অপমানের রঙা অন্তরালে মৃত্যু হয়েছে সব কবিতার;
আমার কবিতের ভাষায় তুমি সাম্যর গায়ে কাটা ফুটে,
তোমার প্রিয় সাম্য আটকে আছে আজ সমতার গর্ভে,
তখন ফাল্গুন ছিল সেই রাতে তবুও জ্যোৎস্নার হাহাকার,
লোলুপ তোমার মগজে সব কিছুর কারফিউ জারি হল,
কি যাতনাময় যে ভালোবাসার প্রাণ ভেবে নিজ দায়িত্বে
ভালোবাসার সেবায় নিয়োজিত ছিলাম সারাক্ষনই,কে
জানতো এই ভালোবাসা শুধু ছিল যুইত বুঝে পার্টে পার্টে গেলেই ভালোবাসা,যুইত না হলে বেশ্যা,বেয়াদব নষ্টানারী,অপমানে গ্লানী,কি ভয়াবহ রুপ মানুষের হতে
পারে তাইতো বুকটা চূর্ণ হয়ে গেছে সাথে কবিতা প্রেম
সব দিয়েছি তোমার তরে নির্বাসন শুধু তুমিটা রেখে।
সেই ভয়াবহ নিষিদ্ধ স্পৃহার মধ্যে দিয়ে খুলে দিবো তোমার মুখোস তোমার দয়াল আর বিবেকের কাছে!
হয়ত এই বদলে ডেকে আনবে আমার কলংকের বিপ্লব,
মায়ের গর্ভে ঠাঁই দাঁড়িয়ে আছে পৃত্তিহীন জারজ এক অনাগত শিশু,তার চোখের তারায় সহস্র কোটি প্রশ্ন!
তোমাদের ভুলের জন্য আমি বেঁচে থেকেও মৃত কেন?
কবি, আপনি কবিতা লিখেন!কন্ঠমূলে গোপন ব্যথা চেপে,এত নীতির বাক্য লিখেন আজ কোথায় আপনার
নীতি সাম্যের সমতা?অহ নিজের বেলা বুঝি কবি এখন নিরব?কবির কলম বুঝি আজ নিথর হয়ে গেছে সব?
আপনি লিখার ক্যানভাসে পূর্বের ভালোবাসা আঁকেন?
আর আমি মুখ লুকিয়ে কাঁদি লজ্জায়,অন্ধত্বের ছায়া মেখে জারজ জেনেও রক্তকে বুকে জড়িয়ে রেখেছি পরম আদরে,যেখানে সত্যি আজ তোমার বিবেকের
অতলে চলছে অবিশ্বাসের পোস্টমর্টেম আর তুমিতো জানো সত্যিটা কি?এই হোক ২য় জীবন যুদ্ধ আমার।
এই কবিতাই শেষ লিখা হোক কলংকের নথিপত্র।
Leave a Reply